Header Ads

ইন্টারভিউতে বলতে মানা

মনের মতো একটি চাকরির স্বপ্ন আমরা সবাই দেখি। চেষ্টাও করি সাধ্যমতো। সাধ ও সাধ্য কখনও একসঙ্গেই ধরা দেয়, আবার কখনও আসে একটু ধীরে। কারও কারও জীবনে এতই ধীরে আসে যে, স্বপ্ন দেখার ইচ্ছাটাই মরে যায়। না, হতাশ হওয়ার কিছু নেই। স্বপ্ন দেখতেও নিষেধ নেই। তবে স্বপ্ন দেখতে হবে চোখ-কান খোলা রেখে। নয় তো নিজের অজান্তেই এমন ধাক্কা আসবে যে, সফলতার দুয়ার থেকেও ফিরে আসতে হবে আপনাকে। যেমন অনেকেই ফিরে আসে ইন্টারভিউ ঘরে পা রেখেও। বড় ধরনের কোনো ভুলের কারণে ইন্টারভিউ বোর্ডে বাছাই না হলে মনকে বুঝানো যায়। কিন্তু ছোটখাটো ভুলের কারণে যদি বাদ পড়তে হয় তখন অবশ্য কষ্টটা দ্বিগুণই মনে হয়। তাই ইন্টারভিউর ক্ষেত্রে মেনে চলুন এ পাঁচ না। তা হলে আর ফিরে আসতে হবে না সফলতার দুয়ার থেকে।
দেরি করে আসা নয়
নির্ধারিত সময়ের কিছু আগেই ইন্টারভিউর স্থানে উপস্থিত থাকতে হবে। ইন্টারভিউতে দেরি করা ‘স্বপ্ন জয়ের হাতছানি’কে আরও দূর ও ঘোলাটে করে দেয়। দেরি করা প্রার্থী সম্পর্কে চোখ বুঝেই বলে দেয়া যায়, তার সময় সচেতনতা কতটুকু। তাই বলে অনেক আগে পৌঁছানোও ঠিক নয়। এতে করে আপনাকে গুরুত্বহীনও ভাবতে পারে বলে বিশেষজ্ঞদের ধারণা।

আগের প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে মন্দ বলা নয়
ইন্টারভিউতে প্রায়ই জানতে চাওয়া হয়, আগে কোথায় ছিলেন? সেখান থেকে কেন এলেন বা আসতে চাচ্ছেন? এ প্রশ্নের উত্তরে ভুলেও পূর্বচাকরির অভ্যন্তরীণ দোষের আলোচনা তুলবেন না। এমনকি বস বা সহকর্মীর সঙ্গেও যদি বনিবনা না হয়ে থাকে- তাও বলার দরকার নেই। এতে করে আপনার ব্যাপারেও নেগেটিভ কিছু ভেবে বসতে পারেন বোর্ড কর্মকর্তারা।
প্রশ্নকর্তার ওপর বিরক্ত হবেন না
অনেক সময় আপনার মানসিক দৃঢ়তা ও ধৈর্যের মাত্রা পরখ করে নিতেই পরিকল্পিতভাবে উদ্ভট ও বিরক্তির প্রশ্ন করা হয়। তখনও কিন্তু ‘রেগে গেলেন তো হেরে গেলন’ কথাটি মানতে হবে অক্ষরে অক্ষরে। ভুলেও প্রশ্নকর্তার প্রতি বিরক্তি বা রাগ প্রকাশ করবেন না। তা হলেই ‘সোনার হরিণ’ হাত ফসকে চলে যাবে অন্যের হাতে। তখন কী খুব ভালো লাগবে আপনার? নিশ্চয় না। তাই ভালো করে মনে রাখুন, বিরক্ত হওয়া যাবে না প্রশ্নকর্তার ওপর।
ফোন ধরতে মানা
নিয়ম হল ইন্টারভিউ কক্ষে আসার আগেই ফোন সাইলেন্ট বা সুইচ অফ করে আসা। কিন্তু তা তো করলেনই না, উল্টো প্রশ্নকর্তাকে জিজ্ঞেস করছেন, ‘ফোনটা ধরব’! ব্যস! আপনার সম্পর্কে ভালো রকম অভিজ্ঞতা হয়ে গেছে তাদের। আপনাকে তালিকার বাইরে রাখতে খুব বেশি ভাবতে হবে না ভাইবা বোর্ডকে। এমনটিই বলেছে দ্য গার্ডিয়ান।
প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে জানুন
প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে জানেন না এ কথাটি বোর্ড আপনার থেকে মোটেও আশা করে না। বোর্ড চায়, তাদের সম্পর্কে অল্প-বিস্তর জেনেই আপনি তাদের সামনে বসুন। এতে করে অন্যদের থেকে আপনি যে আলাদা, তা খুব সহজেই ফুটে উঠবে। স্বপ্নজয়ের হাতছানিও আরও কাছে এবং স্পষ্ট মনে হবে আপনার চোখে। তাই ইন্টারভিউতে যাওয়ার আগে ওই প্রতিষ্ঠান এবং কাজের ধরন সম্পর্কে ভালো করে খোঁজখবর নিন।

1 comment:

  1. Merkur Gold Strike Safety Razor - FEBCASINO
    Merkur's Gold Strike Safety goyangfc Razor, Merkur mens titanium wedding bands Platinum Edge หารายได้เสริม Plated Finish, German, Gold-Plated, Satin Chrome Finish. 도레미시디 출장샵 Merkur has a more aggressive https://febcasino.com/review/merit-casino/ looking,

    ReplyDelete